বাগানবাড়ীটি লোকটির সেই বন্ধুর। ব্যাবসায়ী মানুষ। ফ্যামিলির সবাই দেশের বাইরে থাকেন। চাকর বাকরেরাই সব দেখে শুনে রাখে। মাকে তার প্রেমিক গাড়িতে করে সেখানে নিয়ে এল। সেই বন্ধুর শর্ত ছিল যে চাকর বাকর সবার সামনেই মাকে সম্পূর্ণ নগ্ন করে গাড়ি থেকে নামিয়ে নিয়ে আসতে হবে। পুরো রাস্তাতেই মাকে উলংগ করে নিয়ে এসেছে সে। মাও আপত্তি করল না।
সবার সামনেই মা পুরো ল্যাংটা হয়ে নামল। মার মত ডবকা মাই পাছা ভারী নগ্ন নারী ওরা আগে কখনও দেখে নি। মাকে দেখে বিস্ময়ে ওদের চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। মার বিশাল পাছা আর তার খাঁজ দেখে ওরা ভীমরি খাবার যোগাড়। মার ক্লীন সেভ করা ছামা আর তালের মত বিশাল দুখানা স্তন দেখলে যেকোন সিলিকন করা পর্ণ সুপারষ্টারও হিংসায় জ্বলবে। যাহোক মার নগ্ন দেহে হেটে যাওয়া দেখে ওদের কেউই স্বাভাবিক অবস্থায় থাকতে পারল না। সেই বাগান বাড়িতে আবার কাজ করত আমাদের পাশের বাসার ড্রাইভারের ভাই। সে মাকে দেখে চিনতে পারল সহজেই। মোবাইলে ছবি তুলে রাখল তার
লোকটার বন্ধু আগে থেকেই সব প্রিপারেশান নিয়ে রেখেছিল। মাকে নগ্ন করে আনতে বললেও মাকে সে সম্পূর্ন সম্মান দেখাল। মাকে তার স্বামী ও ছেলের কথা জিজ্ঞাসা করল।
মা নগ্ন দেহেই সব কথাবার্তা বলল। যে উলঙ্গ থাকাটাই তার জন্য স্বাভাবিক।
পানাহার করার পরেই তারা মার প্রতি মনোনিবেশ করল। মাকে তাদের কোলে
বসিয়ে প্রথমে আদর করতে লাগল। নানা রকম উত্তেজক কথা বলে ও মার দেহের
নানান স্থানে মৃদু আদর ও স্পর্শ করে মার কামতৃষ্ণাকে জাগ্রত করে তুলতে লাগল
ওরা। লোকটাকে তার বন্ধু বলল মার মুখ চুদতে। সে মার গুদটা চাটবে…মায়ের দ্বিতীয় গ্রুপ সেক্স
মার সম্পর্কে আপনাদেরকে যা যা বলছি তার সবই মার গোপন ডায়েরী থেকে। মার ডায়েরীতে তার প্রথম গ্রুপ সেক্সের বিস্তারিত কিছু না পাওয়ায় সেটা বলা সম্ভব হয়নি। যাহোক সেইলোকের বন্ধুর পর মার আরো বিভিন্ন পুরুষের সঙ্গ পাবার সৌভাগ্য হল। প্রথমে তার বন্ধু, এর পরে সেই বন্ধুর বন্ধুর বন্ধু, বন্ধুর ছেলে, তার বন্ধু এমনি মা অনেক পুরুষের সান্নিধ্য পেতে লাগল। মার ডায়েরী থেকে জানলাম প্রথম বছরেই মা প্রায় জনা শয়েক লোকের বাড়ার স্বাদ পেয়েছে। এদের মধ্যে অনেকেই মাকে পঞ্চাশবারেরও বেশী উপভোগ করেছে। একজন পেশাদার বেশ্যাকেও মা হার মানিয়েছে। কিন্তু এমনিতে মাকে দেখে কেউ কিছুই বুঝতে পারবে না। মা পারিবারিক সব কিছুতেই সময় দিত সম্পূর্ণ স্বাভাবিকভাবে সংসার পালন করত। কিন্তু অবসর পেলেই মা শরীরের চাহিদা মেটাতে বাইরে যেত। মা নাকি একবার গ্যাংব্যাং এর ও শিকার বানিয়েছিল নিজেকে। প্রায় দশজন পুরুষের সাথে মা একনাগাড়ে ৬ ঘন্টা ধরে সেক্স করেছিল। এরপরেও রাতে মা আমাদেরকে খাবার বানিয়ে খাইয়েছে। সম্পূর্ণ স্বাভাবিক থেকেছে।মায়ের নতুন যৌনজীবন
মায়ের নতুন যৌনজীবন একটি ইন্সেষ্ট গল্প। যারা ইন্সেষ্ট পছন্দ করেননা
তারা দয়া করে এর পরে পড়া থেকে বিরত থাকুন।
বাবা হঠাৎ করে মারা গেলেন। আমাদেরকে গ্রামে চলে আসতে হল। কেননা
শহরে থাকার ব্যায় বহন করা সম্ভব ছিল না। বাবার ব্যাঙ্কে সামান্যই টাকা ছিল।
মা প্রচুর যৌনাচার করে বেড়ালেও অর্থ লাভের কোন উদ্দেশ্য ছিল না। যা গিফট পেত মা তাতে তার সাজগোজ আর জামাকাপড়েই চলে যেত। গ্রামে এসে আমরা চাচার বাসায় উঠলাম। চাচার বাজারে দোকান ছিল। চাচা চাচী খুবই ভালমানুষ। তাদের দুই ছেলেই বিদেশে থাকে। চাচীর এক ফুফাত ভাই থাকত তাদের সাথে। বয়সে আমার দু বছরের বড়। আমি ও সে চাচা দোকান দেখাশোনা করতে লাগলাম।
গ্রামে এসে এত পুরুষ মানুষের অবাধ সরবরাহ মা পাচ্ছিল না। চাচী এ বয়সে মার রূপ ও শরীরের গঠন দেখে মাকে আবারো বিয়ে করার পরামর্শ দিল। তার এক চাচাত ভাই আছে বিদেশে থাকে। প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ায় সে আবার বিয়ে করার কথা ভাবছে। মা হেসেই উড়িয়ে দিল চাচীর কথা। চাচী মার একটা ছবি পাঠিয়ে দিল তার ভাইয়ের কাছে।
যাহোক পুরুষমানুষের সান্নিধ্য না পেয়ে মা বেগুন কলা এসব দিয়ে তার গুদটা ঠান্ডা করতে চেষ্টা করতে লাগল।
চাচীর পছন্দের পাত্রের সাথেই মার অনাড়ম্বরে বিয়ে হয়ে গেল। বিয়ের প্রথম রাতেই লোকটা মাকে নগ্ন করে ভোগ করল। মার ঘরটা ছিল আমাদের পাশেই। গ্রাম দেশে চাটাই এর ঘরের সব কিছু স্পষ্ট বোঝা যেত পাশের ঘরে। ওরা লাইট জ্বালিয়ে সেক্স করল।মাকে পুরো ল্যাংটা করে গুদ খেল মার মুখ চুদল, বুকটাও চুদল লোকটা। সবশেষে মার গুদ মারল প্রাণভরে। রামঠাপ খেয়ে মার গুদটা তৃপ্ত হল পুরোপুরি। মার সারা দেহ (মুখ, চুল, স্তন, গুদ) লোকটা বীর্যে গোসল করাল।
পরদিন সকালে উঠে লোকটা চলে গেল ঢাকায়। সেদিনই তার ফ্লাইট ছিল। মাকে কিছুদিন পরে নিয়ে যাবে এসে। ততদিন মাকে বলল তার ঢাকার বাসায় গিয়ে উঠতে। সেখানে তার মা ও ভাইরা থাকে।
আমরা গ্রামেই থেকে গেলাম মা তার নতুন সংসারে গিয়ে উঠল। নতুন সংসারে বুড়ি শ্বাশুড়ির সেবা করা ছাড়া আর কোন কাজ ছিল না। দেবরের সুন্দরী নতুন বউ। ওদের প্রেমলীলা দেখে মার হিংসে হতে লাগল। মার সেখানে একা একা ভাল লাগল না।
মাকে টুপিস বিকিনি পরা অবস্থায় দারুন লাগত। বাসায় কেউ নেই এরকম একদিন মা ঘরে টুপিস বিকিনি পরে টিভি দেখছে। একটু আগে স্বামীর সাথে কথা হয়েছে মার। সামনের মাসে আসবে সে।
মা জানতে ঘরে কেউ নেই। কিন্তু মার দেবরটি ছিল ঘরে। তার বউ বাপের বাড়ী
গেছে। শ্বাশুড়ি গেছে তার ভাইয়ের বাসায় বেড়াতে। সন্ধ্যার আগে আসবে না।
বাড়িতে ওরা দুজন ছাড়া আর কেউ ছিল না। সেক্সী ভাবীকে টুপিস বিকিনি
পরা অবস্থায় দেখেই দেবর ভাবল আজকের মত সুযোগ আর পাওয়া যাবে না।
মার আপত্তির কোন কারন ছিল না। দেবরের সাথে সেক্স করতে মা বেশ মজাই পেল। ভাবীকে আয়েশ করে করল খেল তার দেবর। মার শরীরের কোন জায়গা সে বাদ দিল না আদর করতে। দেবরটি স্বীকার করল পরে যে মায়ের মত সেক্সী নারী সে আগে কখনই দেখেনি। মার তীব্র যৌনাকাঙ্খাকে সে প্রশংসা করল।
সেরাতে ওরা দেবর ভাবী একসাথে ঘুমাল। মাকে সারারাত ধরে করল ছেলেটা। মাও ভীষন উপভোগ করল ওর আদর। ওর নতুন বঊয়ের চেয়েও মাকে সে বেশী পছন্দ করল। এবং মাকে সে কথা বলতেও সে দ্বিধা করল না। মাকেই সে বিয়ে করতে চায় জানাল। মা জানাল সে তার বড় ভাইয়ের বিয়ে করা বউ। একথা স্বপ্নেও যে না ভাবে কখনও। প্রেমলীলা করার পরে মাকে তার দেবর জানাল যে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার মা যেন তাকে করতে দেয়। মা জানাল বাসায় কেউ না থাকলে মার কোন সমস্যা নেই। সে মার জন্য বাসার বাইরে ব্যাবস্থা করবে বলে জানাল।
দেবর ভাবীর প্রেমলীলা ভালই চলছিল। সপ্তাহে অন্তত দুতিনবার ওরা ঘরে নাহলে বাইরে গিয়ে চোদাচুদি করে আসত। কেউ কিছুই জানতে পারত না। সকালে দেবর ও রাতে মা স্বামীর সাথে বিছানায় যেত সেক্স করতে। প্রতিদিন ওরা চোদাচুদি করত প্রানভরে।
No comments:
Post a Comment